ঠাকুরতো সবই জানিতেন। ঠাকুরের অজানা তো কিছুই নেই। তিনি সব জানেন বইলাই সর্বজ্ঞ।

                                             ১৩১০ বঙ্গাব্দে জ্যৈষ্ঠ মাসে (১৯৩০ খ্রীষ্টাব্দে)


শ্রীশ্রীঠাকুরের জননী স্বর্গারোহণ করিলেন। শ্রীশ্রীঠাকুরের এক ভ্রাতুষ্পুত্র তাঁহার খোঁজ করিয়া কলিকাতায় কালীঘাটে তাঁহাকে পাইলেন তাঁহার শত অনুরোধেও ঠাকুর বাড়িতে আসিলেন না। চাউল পূর্ণ একটি পিতলের ঘটী তাঁহার ভ্রাতুষ্পুত্রের হাতে দিয়া তাহাকে গৃহে পাঠাইয়া দিলেন এবং বলিয়া দিলেন ' সাবধানে এই ঘটীটি লইয়া যাও। সাবধানে খরচপত্র করিও, বিপদ আরও আসিতে পারে। মায়ের জন্য আমার যাহা করিবার আছে, তাহা আমি এখানেই করিব। পরে দেখা গেল ঐ ঘটিতে ৭৫ টাকা রহিয়াছে। শ্রীশ্রীঠাকুরের জননী স্বর্গারোহণের উনিশ দিন পরে ঠাকুরের সব্বজ্যেষ্ঠ ভ্রাতাও দেহ রক্ষা করিলেন।

ঠাকুরতো সবই জানিতেন। ঠাকুরের অজানা তো কিছুই নেই। তিনি সব জানেন বইলাই সর্বজ্ঞ।
(শ্রীশ্রীঠাকুর রামচন্দ্র দেব স্মরণে হইতে)
ঠাকুরতো সবই জানিতেন। ঠাকুরের অজানা তো কিছুই নেই। তিনি সব জানেন বইলাই সর্বজ্ঞ। ঠাকুরতো সবই জানিতেন। ঠাকুরের অজানা তো কিছুই নেই। তিনি সব জানেন বইলাই সর্বজ্ঞ। Reviewed by শ্রী শ্রী সত্যনারায়ণ নমঃ on 14:04 Rating: 5

No comments:

Powered by Blogger.